কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন

   কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন । অভিবাসিবান্ধব দেশ কানাডায় প্রতিবছর তিন থেকে চার লাখ মানুষ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে এসে বসবাস করেন। কেউ আসেন সরকারি পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি ভিসা নিয়ে, কেউ শিক্ষার্থী হিসেবে এসে পড়াশোনা শেষ করে চাকরি করেন।

কানাডা-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-আবেদন

আজকের আর্টিকেলটিতে আলোচনা করব কিভাবে আপনি কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করবেন সে সম্পর্কে  । চলুন বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

পেজ সূচিপত্র ঃ কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন

ওয়ার্ক পারমিট মানে কি?

 একটি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা হলো একটি বিদেশী দেশে কাজ করার অনুমতি।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কি

ওয়ার্ক পারমিট হল স্থায়ীভাবে কাজ করার পারমিশন নেওয়া। ওয়ার্ল্ড পারমিট থাকলে আপনি আপনার পছন্দমত কোম্পানিতে স্থায়ী বাসিন্দাদের মত সুবিধা ভোগ করে কাজ করতে পারবেন।

ওয়ার্ক পারমিট হল IRRC এর একটি নথি যা বিদেশি কর্মীদের কানাডায় চাকরি নিতে দেয়। নিয়োগকর্তার নির্দিষ্ট বা উন্মুক্ত, যার অর্থ এটি একটি নির্দিষ্ট নিয়োগকর্তার সাথে একটি নির্দিষ্ট কাজের জন্য বা কানাডার যে কোন নিয়োগকর্তার সাথে যে কোন ধরনের কাজের জন্য হতে পারে।

ওয়ার্ক পারমিট কার জন্য দরকার?

যারা স্থায়ীভাবে কানাডায় পরিবারসহ বসবাস করতে চাই, এমনকি ভাল কোম্পানিতে চাকুরী করতে চাই বা পার্মানেন্ট ভাবে স্থায়ী বাসিন্দার মতো সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে চাই, মূলত এর সকল লোকদের জন্যই ওয়ার্ক পারমিট দরকার। শুধু তাই নয় আপনি যদি কানাডিয়ান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত একজন আন্তর্জাতিক ছাত্র হন, তবুও আপনি যদি পার্ট টাইম কিংবা ফুলটাইম চাকরি নিতে চান তাহলে আপনার পারমিটের প্রয়োজন হতে পারে।

আপনিও কানাডায় যেতে পারেন আপনি যদি আপনার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করতে চান তাহলে আপনিও কানাডার জন্য এপ্লাই করুন। কানাডা যাওয়ার স্বপ্ন সবারই থাকে কিন্তু পূরণ কয়জনের হয় তাই না? ঠিক তাই। তবে চেষ্টা করলে সফল একদিন আপনি হবেন। আপনি যদি এখন লেখাপড়ার মধ্যে থাকেন তাহলে আপনাকে আমি বলব কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসায় চলে আসুন। এবং নিজের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করুন। কানাডায় ফ্যামিলি নিয়েও থাকা যায়।

কিভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা হয়

অনেকেই মনে করেন, কানাডায় ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে সরাসরি আসা যায় , তারপর কানাডায় এসে কাজ খুঁজে নিতে হয়। ব্যাপারটা আসলে এতটা সহজ নয়। এখানে চাকুরীর বাজারে চাহিদার উপর ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে আসতে হয়। এক্ষেত্রে কোন কোম্পানি যদি একটি চাকুরীর জন্য কানাডা থেকে লোক খুঁজে না পাই, শুধু তখনই তারা বিদেশ থেকে ওই চাকরির জন্য লোক আনতে পারে। 

আপনি যদি কানাডা যেতে একটু হন তাহলে কানাডার কোম্পানিতে চাকরি দেওয়ার জন্য মালিকরা বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট এ বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। আপনি চাইলে সে সব ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। এজন্য আপনার সঠিক বায়োডাটা প্রয়োজন হবে। অবশ্যই সঠিক তথ্য দিয়ে আবেদন ফ্রম টি পূরণ করবেন।

আরো পড়ুনঃ অনলাইনে গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার ৮ টি উপায়

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এসব চাকরির জন্য অনলাইনে ইন্টারভিউ নিয়ে থাকে। ইন্টারভিউ ভালো করলে পরবর্তী স্টেপ এর জন্য তারা আপনাকে ডাকবে। এ ছাড়াও বিভিন্ন দেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগ দেওয়ার আগে সরকারের কাছে এল এম আই এর জন্য আবেদন করবে। এরপর সরকার আরেক দফা যাচাই বাছাই করবে। 

কানাডা সরকার দেখতে চাইবে, ওই কোম্পানির সঠিক লোক দিচ্ছে কিনা, নাকি ওই কোম্পানি টাকার বিনিময়ে বিদেশ থেকে লোক আনছে।যাচাই-বাছাই করার পর যদি সরকার আপনাকে যোগ্য মনে করে, তবে এল এম আই এ ইস্যু করবে। আপনি কোম্পানির কাজ থেকে জব অফার ও সরকার কর্তৃক এল এম আই এ পেলে তখন ভিসার জন্য আবেদন করবেন। দুই এক বছরের জন্য দেওয়া হয় এ ভিসা। পরবর্তী সময়ে কয়েক বছর কাজ করে পার্মানেন্ট রেসিডেন্সির জন্য আবেদন করতে পারবেন।

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট এর যোগ্যতা

আপনি যে কাজের অনুমতির জন্য আবেদন করছেন তা নির্বিশেষে, আপনাকে অবশ্যই যোগ্যতার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে । এর মধ্যে রয়েছে ; 

১.  বয়স ৪৫ বছরের নিচে।

২. একটি ইতিবাচক সহ কানাডিয়ান নিয়োগকর্তা দ্বারা জারি করা বৈধ চাকরির অফার লেটার।

৩. এর অধীনে ন্যূনতম ২ বছরের দক্ষ কাজের অভিজ্ঞতা ।

কানাডা-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-আবেদন

ওয়ার্ক পারমিট আবেদনকারীদের জন্য যোগ্যতার প্রয়োজনীয়তা

 ১. একজন অফিসার কে দেখানো যে আপনার ওয়ার্ক পারমিটের মেয়াদ শেষ হলে আপনি কানাডা থেকে প্রস্থান করবেন।

২. আপনাকে অবশ্যই দেখাতে হবে যে কানাডায় আপনার থাকার সময় আপনার নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের সমর্থন করার জন্য আপনার কাছে অর্থ আছে, সেই সাথে দেশে ফিরে আসার জন্য যথেষ্ট অর্থ রয়েছে।

৩. অনুসরণ করতে হবে এবং আপনার কোন অপরাধমূলক রেকর্ড নেই (আপনাকে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে)।

৪. শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে এবং প্রয়োজনে কোন শারীরিক সমস্যা থাকলে চেকআপ করতে হবে।

৫.  কানাডার নিরাপত্তা ঝুঁকি উপস্থাপন না করা।

৬. তালিকায় " অযোগ্য" হিসাবে তালিকাভুক্ত একজন নিয়োগ কর্তার জন্য কাজ করার পরিকল্পনা নেই নিয়োগকর্তার যারা শর্ত মেনে চলতে ব্যর্থ হয়েছে।

৭. দেশে প্রবেশের জন্য আপনার যোগ্যতা নিশ্চিত করতে অন্য কোন অনুরোধের সাথে অফিসার কে প্রদান করুন।

তবে সেক্ষেত্রে বাইরে থেকে আবেদন করছেন কিনা তার উপর অনেকটায় নির্ভর করে ওয়ার্ক পারমিটের যোগ্যতার পরিবর্তন হতে পারে।

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র 

ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে যেতে হলে কিছু আবাসিক কাগজপত্র প্রয়োজন পড়বে এবং অবশ্যই কানাডা যাওয়ার যোগ্যতা থাকতে হবে।

১. শিক্ষার সনদপত্র

২. কাজের অভিজ্ঞতা প্রমাণ পত্র।

৩. পাসপোর্ট

৪. ভিসা আবেদন ফরম

৫ .মেডিকেলের রিপোর্ট

৬. পাসপোর্ট সাইজের ফটোগ্রাফ

৭. চাকরির অফার লেটার

৮. বয়স 45 বছরের নিচে

৯. LMIA কপি

১০. জন্ম নিবন্ধন

১১. ভিসা আবেদন ফি

১২. জাতীয় পরিচয় পত্র

১৩. ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন

সরকারিভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও যুব উন্নয়ন কেন্দ্রে যোগাযোগ করতে হবে। বেসরকারিভাবে ও কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করা যায়।

 আপনি চাইলে কানাডা ও বাংলাদেশ সরকার দ্বারা অনুমোদিত ভিসা অফিসে সরাসরি গিয়ে আবেদন ফ্রম সংগ্রহ করে সকল তথ্য প্রদানের মাধ্যমে আবেদন ফরম জমা দিতে পারেন।

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট  ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া

কানাডায় যাওয়ার জন্য ভিসা প্রয়োজন আর এ ভিসা আবেদনের জন্য কিছু নিয়ম বা প্রক্রিয়া রয়েছে। আজকে আমরা কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানব। পারমিট ভিসার আবেদন করতে কোন কোন স্টেপগুলো ফলো করতে হবে। চলুন সে সম্পর্কে একটু জেনে আসি।

স্টেপ নাম্বার ১ঃ

ইমিগ্রেশন প্রোগ্রাম অন্বেষণ করুনঃ সঠিক ইমিগ্রেশন প্রোগ্রাম বেছে নিন। আপনার প্রোফাইলের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত প্রোগ্রামটি গবেষণা করুন আর বেছে নিন।

স্টেপ নাম্বার ২ঃ

চাকরির অফারঃ একটি চাকরির অফার সুরক্ষিত করুন। একজন কানাডিয়ান নিয়োগ কর্তার কাছ থেকে একটি বৈধ কাজের অফার পান। একজন বিদেশি কর্মীর প্রয়োজনীয়তা প্রমাণ করার জন্য নিয়োগকর্তাকে ESDC থেকে শ্রমবাজার প্রভাব মূল্যায়ন (LMIA) পেতে হতে পারে।

স্টেপ নাম্বার ৩ঃ

প্রয়োজনীয় নথি সংগ্রহ করুনঃশনাক্তকরন , শিক্ষাগত যোগ্যতা, কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণ এবং একটি বৌদ্ধ চাকরির অফার লেটারসহ প্রয়োজনীয় নথি সংগ্রহ করে।

স্টেপ নাম্বার ৪ঃ

কাজের ভিসার জন্য আবেদন করুনঃ আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই আপনার দক্ষতা কাজের অভিজ্ঞতা শিক্ষা এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্যের বিবরণ দিয়ে একটি অনলাইন প্রোফাইল তৈরি করতে হবে।

স্টেপ নাম্বার ৫ঃ

অনলাইন আবেদন জমা দিনঃ অনলাইন আবেদন ফরমটি পূরণ করুন এবং উপযুক্ত অভিবাসন পোর্টালের মাধ্যমে সমস্ত প্রয়োজনীয় নথি জমা দিন।

স্টেপ নাম্বার ৬ঃ

মেডিকেল পরীক্ষা করানঃ একজন অনুমোদিত প্যানেল চিকিৎসক দ্বারা একটি মেডিকেল পরীক্ষা সম্পন্ন করুন।

আরো পড়ুনঃ কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ ২০২৫

স্টেপ নাম্বার ৭ঃ 

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট পান ঃ  একবার অনুমোদিত হলে , আপনি আপনার কানাডা ওয়ার্ক পারমিট পাবেন। কাজের ধরন, অবস্থান এবং সময়কাল সহ বিশদ বিবরণ পর্যালোচনা করুন।

স্টেপ নাম্বার ৮ঃ

কানাডায় বসতি স্থাপন করুনঃ আপনার ওয়ার্ক পারমিট উল্লেখিত তারিখের আগে বা কানাডায় পৌঁছান। আপনার পারমিটে বর্ণিত শর্ত গুলির সাথে সম্মতি নিশ্চিত করুন।

স্টেপ নাম্বার ৯ঃ

স্থায়ী বাসস্থান অন্বেষণ করুনঃ আগ্রহী হলে, কানাডায় স্থায়ীভাবে বসবাসের পথ অন্বেষণ করুন।

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট প্রসেসিং সময়

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট প্রক্রিয়াকরণের সময় বিদেশি আবেদনকারীদের জন্য তিন থেকে চার মাসের মধ্যে পরিবর্তিত হয়। কারণ এটা নির্ভর করে আপনি যে ধরনের ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করতে চান তার উপর। কানাডা সরকার নির্ভরশীল ওয়ার্ক পারমিট বিভাগের অধীনে পরিবারের সদস্যদের জন্য অভিবাসনের অনুমতি দেয় ।

আপনি যদি একজন কানাডিয়ান নিয়োগ কর্তার কাছ থেকে চাকরির অফার পান এবং আপনার খোলা ওয়ার্ক পারমিট থাকে তবে আপনি আপনার স্ত্রী এবং সন্তানদের কানাডায় নিয়ে যাওয়ার অধিকারী হতে পারেন। আপনার সন্তানেরা আলাদা ওর ধরনের অনুমতি ছাড়াই কানাডিয়ান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগদানের যোগ্য হবে।

কানাডা ভিসার খরচ 

কানাডা যাওয়ার সম্পূর্ণ খরচ নির্ভর করে কানাডা ভিসা ক্যাটাগরি এর উপর। ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী কানাডা ভিসা খরচ নির্ধারিত হবে। কয়েক ধরনের ভিসা ক্যাটাগরি রয়েছে সেগুলো হল-

১. কানাডা কৃষি ভিসা।

২. টুরিস্ট ভিসা।

৩. জব ভিসা।

৪. ওয়ার্ক পারমিট ভিসা।

৫. স্টুডেন্ট ভিসা।

যেতে আপনার খরচ হবে চার লাখ টাকা। স্টুডেন্ট ভিসায় খরচ হবে পাঁচ লাখ টাকা। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ১২ লাখ টাকা। কৃষি ভিসা ৮ লাখ টাকা । তবে ডলারের মূল্য অনুযায়ী টাকার পরিমাণ বাড়তেও পারে।

আরো পড়ুনঃ পায়ের গোড়ালি ফাটার কারন ও প্রতিকার

বাংলাদেশ থেকে প্রসেসিং টাইম এবং কানাডা ভিসা ফি

কানাডার ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সময় সাধারণত প্রায় ৩০ থেকে ৯০ কর্ম দিবস লাগে । কিছু নির্দিষ্ট ধরনের ভিসার জন্য আরো সময় লাগে। তাই আগে থেকে প্রস্তুত থাকা এবং সময় হাতে রেখে ভিসার জন্য আবেদন করা ভালো।

বাংলাদেশীদের জন্য কানাডার ভিসা ফি ৮২০০ টাকা থেকে শুরু করে ১৪৭৫০ টাকা পর্যন্ত।উপরন্ত,আপনাকে আপনার বায়োমেট্রিকের জন্য অর্থ প্রদান করতে হবে।কানাডার বায়োমেট্রিক ফি হলো ৭০০০ টাকা। কানাডার ভিসা এবং বায়োমেট্রিক ফি দেওয়ার আগে আপনাকে আপডেট করা তথ্য জানা উচিৎ।

কানাডা-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-আবেদন

উপসংহার ঃকানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন 

বাংলাদেশ থেকে কানাডার ভিসার জন্য আবেদন করার আগে আপনার শুধু একটু গাইডেন্স দরকার।যথাযথ সহায়তার মাধ্যমে ,আপনি অবশ্যই আপনার কানাডা ভিসা আবেদনের যাত্রাকে সফল করতে পারবেন।

কানাডা-উত্তর আমেরিকার এই দেশটি শুধু তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যই নয় বড় উন্নত জীবনযাত্রা, শক্তিশালী অর্থনীতি এবং বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির জন্যও বিশ্বব্যাপী পরিচিতি। কানাডা আমাদের স্বপ্নের দেশ। প্রতিবছর হাজার হাজার আন্তর্জাতিক শ্রমিক এই দেশে কাজ করার স্বপ্ন দেখন। কিন্তু কানাডায় কাজ করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন ওয়ার্ক পারমিট।

আজকে আমরা কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম আশা করি, আর্টিকেলটি পড়ে আপনিও উপকৃত হবেন। এতক্ষণ সময় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।ভালো লাগলে নিয়মিত আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন আর পাশেই থাকুন ধন্যবাদ।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url