সকালে খালি পেটে কিসমিস ভেজানো পানি খাওয়ার উপকারিতা


   সকালে খালি পেটে কিসমিস ভেজানো পানি খেলে আপনার স্বাস্থ্য ভাল থাকবে এবং একসাথে অনেক গুন ও উপকারিতা পাবেন।কিসমিস একটি স্বাস্থ্যগুণ সম্পূর্ণ খাবার।আর কিসমিস ভেজানো পানি পান করলে পাবেন নানা ধরনের গুনাগুন ও উপকারিতা।

সকালে-খালি-পেটে-কিসমিস-ভেজানো-পানি-খাওয়ার-উপকারিতা
কিসমিস শুধু আমাদের সুস্থ রাখেনা কিসমিস আমাদের নানা ধরনের রোগ থেকে রক্ষা করে। নিয়মিত কিসমিস ভেজানো পানি খেলে আপনার শরীরের আয়রনের ঘাটতি পূরণ করবে। তাই কিসমিস আমাদের খুব উপকারী একটি ফল।

পেজ সুচিপত্রঃসকালে খালি পেটে কিসমিস ভেজানো পানি খাওয়ার উপকারিতা

সকালে খালি পেটে কিসমিস ভেজানো পানি খেলে কি হয়

আপনি জেনে অবাক হবেন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েব পোর্টাল কিসমিস পানি নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য প্রকাশ করেছে। তৈরি করার একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি রয়েছে।সেই পদ্ধতি আপনাদের  আজ জানাবো। কিন্তু কিভাবে তৈরি করবেন এই কিসমিস পানি?আসুন জেনেনি। রাতে একটা বাটিতে এক মুঠ পরিমান কিসমিস নিয়ে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন সকালে সেই কিসমিস ভেজানো পানি ছেঁকে খালি পেটে খেয়ে নিন। কিসমিস শুকনো খাওয়ার থেকে কিসমিস ভেজানো পানি বেশি উপকারী আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য।

এছাড়াও সকালে খালি পেটে টানা সাত দিন বিশেষ প্রক্রিয়ায় কিসমিস পানি খেলে আপনার শরীরের মেটাবলিজম  তিন থেকে চার গুণ বুস্ট করবে। গবেষণা বলেছে কিসমিস পানি আমাদের শরীরে যাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে সরাসরি হজম শক্তি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। এবং এ পানির নিউট্রেশন পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।

আরো পড়ুনঃপায়ের গোড়ালি ফাটার কারন ও প্রতিকার

আসুন জেনে নিই সকালে খালি পেটে কিসমিস ভেজানো পানি খেলে আরো কিকি উপকার পাওয়া যায় আজ আমরা বিস্তারিত জানব।

ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে

কিসমিস ভিজিয়ে রাখলে এতে থাকা ফাইবার পরিমাণ বেড়ে যায়। ফলে হজম শক্তি বাড়ে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। নিয়মিত কিসমিস ভেজানো পানি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। তাই বলা যায় ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে কিসমিসের ভূমিকা অপরিসীম।

কিসমিসের ফাইবার বেশি থাকায় এটা আপনার ক্ষুধা মিটিয়ে দেয় এবং অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে তাই বলাই যাই ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে কিসমিস অনেক উপকারী ভূমিকা রাখে।

রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে

কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে লৌহ ও ভিটামিন বি রয়েছে। যা আপনার রক্তস্বল্পতা  দূর করতে সাহায্য করে। কিসমিস রক্তস্বল্পতায় খুবই কার্যকারী বিধায় যারা ব্লাড দিয়ে থাকেন তারা পরবর্তী এক সপ্তাহ থেকে ১০ দিন টানা কিসমিস পানি পান করার কথা বলা হয়ে থাকে। যেহেতু কিসমিস পানি সরাসরি আমাদের মেটাবলিজমকে বুস্ট করে।

তাই বদহজম এবং ফুড পয়জনিং বা  খাদ্য বিষক্রিয়া করতে দৈনিক এক গ্লাস কিসমিস পানির প্রয়োজন ।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে

কিসমিসে আছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি নিয়মিত খেলে আপনি সর্দি, কাশি এবং ভাইরাসজনিত রোগের হাত থেকে রক্ষা পাবেন । বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে কিসমিস ভীষণ উপকারী ছোট বাচ্চাদের শীতকালে বেশি বেশি কিসমিস খাওয়ালে তাদের ভিতর গরম থাকে এবং সহজে ঠান্ডায় আক্রান্ত হয় না।

কিসমিস পানি আপনার দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে

পিস মিশে থাকা ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যারোটিন চা আপনার দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই উপকৃত হবেন আশা করি। কিসমিসের সত্যিই অনেক জাদুকরি গুণ রয়েছে নিয়মিত কিসমিস ভেজানো পানি খেলে আপনার দৃষ্টি শক্তি হবে আরো প্রখর। তাই রাত্রে ঘুমানোর আগে অবশ্যই একটি পাত্রে এক মুঠ কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে ঘুম থেকে উঠে সেই পানি পান করুন। 

দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে চাইলে আপনি অবশ্যই কিসমিস ভেজানো পানি খালি পেটে খাবেন। সপ্তাহে তিন দিন কিসমিস ভেজানো পানি খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এক মাসে আপনি আপনার পরিবর্তন বুঝতে পারবেন। চোখে যতি বাড়াতে কিসমিসের ভূমিকা অপরিসীম।

হাড়ের সুরক্ষা করে

কিসমিসে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও বোরন যা আপনার হাড়ের সুরক্ষা করে এবং হাড়ের ক্ষয় রোধ করে। যার ফলে আপনি হাড়ের ক্ষয়ের হাত থেকে বাঁচতে পারেন। তাই অবশ্যই সুস্থ থাকার জন্য বা হাড়ের সুরক্ষার জন্য আপনি সকালে খালি পেটে এক গ্লাস কিসমিস ভেজানো পানি অবশ্যই খাবেন । 

কিসমিস ভেজানো পানি বা কিসমিস খেলে আপনার ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করবে এবং হাড়ের ক্ষয় থেকে রক্ষা করবে। কিসমিস ভেজানো পানি খেলে আপনাকে আলাদাভাবে ক্যালসিয়ামের ওষুধ খেতে হবে না।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে

কিসমিস পটাশিয়াম সমৃদ্ধ, যা শরীরের লবণাক্ততার ভারসাম্য বজায় রাখে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কিসমিস ভেজানো পানিতে প্রচুর পরিমাণ এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা রক্তনালীর জৈব রসায়নে পরিবর্তন আনে। ফলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে। তাই আমাদের উচিৎ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে অবশ্যই খালি পেটে এক গ্লাস কিসমিস ভেজানো পানি খাওয়া।

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে প্রাকৃতিক পদ্ধতি গুলোর মধ্যে একটি হলো কিসমিস ভেজানো পানি খাওয়া এর মধ্যে থাকা পটাশিয়াম হাইড ব্লাড প্রেসার ও বসে রাখে। তাই যারা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন তারা অবশ্যই কিসমিস পানি খাওয়ার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনাকে বাড়তি ওষুধ খেতে হবেনা । বলা যায় কিসমিস পানি ওষুধের কাজ করে।

হজমে সহায়তা করে

কিসমিসে থাকা প্রবায়োটিক উপাদান হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া এবং পেট ফাঁপা দূর করতে সাহায্য করে। নিয়মিত সকালে খালি পেটে কিসমিস ভেজানো পানি খেলে আপনাকে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেতে হবে না। এটা আপনার বদহজম, পেট ফাঁপা ফুড পয়জনিং খাদ্য বিষক্রিয়া দূর করতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত এক গ্লাস কিসমিস ভেজানো পানি খান।

সকালে-খালি-পেটে-কিসমিস-ভেজানো-পানি-খাওয়ার-উপকারিতা

ত্বকের যত্নে কিসমিস ভেজানো পানি

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে  কিসমিস ভেজানো পানি খুব উপকারী।  কিসমিসে রয়েছে মিনারেল ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম এবং কপারের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি। যা আমাদের ত্বকের জন্য খুব উপকারী। নিয়মিত যদি আপনি সপ্তাহে ৪ দিন কিসমিস ভেজানো পানি খান তাহলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা আপনি নিজেই দেখতে পাবেন।

আরো পড়ুনঃআলু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কিসমিস মিনারেল, ভিটামিন সি আর কোলাজেল উৎপাদনে বিশেষ ভূমিকা রাখে । এছাড়াও কিসমিস ভেজানো পানি সকালে খালি পেটে খেলে এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুন।যা আপনার ত্বকে মসৃণ রাখতে সহায়তা করে। তাই নিয়মিত কিসমিস ভেজানো পানি খাওয়ার অভ্যাস করুন।

মনোযোগ ও বুদ্ধির বিকাশ ঘটায়

কিসমিস ভেজানো পানি খেলে আপনার মনোযোগ ও বুদ্ধির বিকাশ ঘটবে। কিসমিস আপনার মেধাকে আরো তীক্ষ্ণ করে তুলবে। নিয়মিত কিসমিস খেলে আপনার জ্ঞান বুদ্ধি বৃদ্ধি পাবে। তাই অবশ্যই মেধার বিকাশ ঘটাতে চাইলে নিয়মিত কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস করে তুলুন। বিশেষ করে শিশুদের বুদ্ধির বিকাশ ঘটাতে দারুন কাজ করে এই কিসমিস। কিসমিসে থাকা উপকারী উপাদান বোরন যেকোনো কাজে মনোযোগী হতে আপনাকে সাহায্য করে।

কিসমিস ভেজানো পানি খেলে পাবেন মানসিক প্রশান্তি

কিসমিস ভেজানো পানি খেলে পাবেন মানসিক শান্তি। অবাক হচ্ছেন, হ্যাঁ এটাই সত্যি কারণ কিসমিসে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ । যার মাধ্যমে আপনার শরীর সুস্থ থাকবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে এবং আপনার রাতের ঘুম ভালো হবে। কিসমিসে থাকা আয়রন আপনার ঘুমের জন্য খুব উপকারী। তাই বলাই যায় ঘুম ভালো হলে আপনি মানসিকভাবে প্রশান্তিতে থাকবেন।

ক্লান্তি দূর করে কিসমিস পানি

শরীর অতিরিক্ত ক্লান্ত মনে হলে অবশ্যই কিসমিস ভেজানো পানি পান করুন। কারণ কিসমিস ভিজিয়ে রাখলে এতে থাকা ফাইবার এবং অন্যান্য উপাদান শরীরে শোষিত হয় ।যার ফলে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং ক্লান্তি দূর করে। তাই ক্লান্তি দূর করতে অবশ্যই নিয়মিত কিসমিস ভেজানো পানি পান করুন।

আরো পড়ুনঃডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতো দিন সময় লাগে

কিসমিস খুব শক্তি শালী ফল ,তাই কিসমিস খেলে আপনার ক্লান্তি দূর হবে।

লিভার ও কিডনি ভালো রাখে

কিসমিস ভেজানো পানি সরাসরি আপনার লিভার ও কিডনি কে সব সময় চাঙ্গা রাখে। কিসমিস পানি কখনোই আপনার কিডনিতে ময়লা আবর্জনা পাথর জমতে দিবে না। সরাসরি লিভার এবং কিডনিকে ভালো রাখতে দৈনিক এক গ্লাস কিসমিস ভেজানো পানি প্রয়োজন।

লিভার ও কিডনি সুরক্ষায় অবশ্যই কিসমিস ভেজানো পানি ওষুধের মতো কাজ করে। লিভার বা কিডনি নিয়ে টেনশনের ঝামেলা থাকে না।

শরীরে আয়রনের ঘাটতি কমায়

কিসমিস ভেজানো পানিতে ফাইবার এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ থাকে। তাই খুব সহজেই শরীরে আয়রনের ঘাটতি কমাতে পারে। কিসমিস শরীরে কোলেস্টেরলএর মাত্রা কমায়। কিসমিস ভেজানো পানি আপনার হার্ট ভালো রাখে এবং এবং শরীর থেকে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল দূর করে দেয়।

নিয়মিত কিসমিস খেলে এর মধ্যে থাকা আয়রন রক্তে হিমাগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায় । তার সাথে শরীরকে সুস্থ রাখে তাই অবশ্যই আমাদের নিয়মিত কিসমিস ভেজা পানি খাওয়ার অভ্যাস করা উচিৎ ।

দাঁত ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে কিসমিস

কিসমিসে ভিটামিন বি ১২ থাকে। দাঁত ভালো রাখতে নিয়মিত কিসমিস ভেজা পানি খান । সপ্তাহে তিন দিন কিসমিস ভেজা পানি খেলে আপনার চুলের ও স্বাস্থ্য ভালো রাখবে চুলের জেল্লা ফিরে আসবে। ফলে আপনার তারুন্য থাকবে অনেকদিন।

সকালে খালি পেটে কিসমিস ভেজানো পানি খাওয়ার উপকারিতা

দাঁতও চুল আমাদের শরীরের বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ অংশ।তাই এর যত্ন নেয়া আমাদের ভীষণ দরকার। আমরা প্রায় সময় দাঁতও চুলের যত্ন নিইনা যার কারণে  অল্প বয়সেই দাঁতও চুল হারিয়ে ফেলি। আমাদের শরীরের প্রত্যেকটি অংশের যত্ন নেওয়া আমাদের দায়িত্ব। তাই আমার মতে প্রাকৃতিক পদ্ধতি গুলোর মধ্যে একটি হল কিসমিস ভেজানো পানি যা আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী। অনেক রকমের  রোগের হাত থেকে বাঁচায়।

শেষ কথা ঃসকালে খালি পেটে কিসমিস ভেজানো পানি খাওয়ার উপকারিতা

কিসমিস খেলে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না। তবে অতিরিক্ত কিসমিস খেলে গ্যাস এবং পেট ফাঁপা সমস্যা হতে পারে তাই পরিমিত পরিমাণে কিসমিস ভিজিয়ে খান। কিসমিসে আছে নানা ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল। যা আপনার শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী এবং প্রয়োজনীয়। কিসমিস সরাসরি না খেয়ে কিশমিশ ভেজানো পানি খেলে আপনি বেশি উপকার পাবেন।

সারা বছরই আমাদের হাইড্রেশন বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। কিসমিস ভেজানো পানি পান করলে শরীর থেকে বের হয়ে  যাওয়া পানির ঘাটতি পূরণ করে। কিসমিস ভেজানো পানি ভীষণ উপকারী যারা রক্তশূন্যতায় ভুগছেন কিংবা লেস এনার্জিটিকে ভুগছেন এনার্জি পাচ্ছেন না তারা নিয়মিত কিসমিস ভেজানো পানি খাবেন দেখবেন আপনার এনার্জি ফিরে পাবেন।

সবশেষে আমি আবারও একটা কথা বলতে চাই কিসমিসে থাকা আইরন , পটাশিয়াম , ক্যালসিয়াম , ম্যাগনেসিয়াম ও ফাইবার । সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন কিসমিস ভেজানো পানি খাওয়ার চেষ্টা করবেন।তাহলে আপনাকে বাড়তি ওষুধের ঝামেলা আনতে হবে না শরীর সুস্থ থাকবে আল্লাহর রহমতে। কিসমিস ভেজানো পানি খেলে কি হয় এই সম্পর্কে কারো কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে পারেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url