কাঁচা হলুদের ১৫টি কার্যকারী গুনাগুন ও উপকারিতা

  কাঁচা হলুদের ১৫টি কার্যকারী গুনাগুন ও উপকারিতা। হলুদের প্রচুর পরিমাণ ফাইবার পটাশিয়াম ভিটামিন বি ৬, ম্যাগ্নেসিয়াম ও ভিটামিন সি থাকে ও কারকিউমিন নামক রাসায়নিক থাকে যা বিভিন্ন রোগের হাত থেকে আমাদের বাঁচায়। 

কাঁচা-হলুদের-১৫টি-কার্যকারী-গুনাগুন-ও-উপকারিতা

সকালে ঘুম থেকে উঠে কাঁচা হলুদ খেলে যে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে এসব কথা তো আমরা বহুদিন ধরেই জানি। তাই আজ আমরা জানবো কাঁচা হলুদের কার্যকরী গুনাগুন ও উপকারিতা সম্পর্কে।আসুন জেনেনি কাঁচা হলুদের ১৫ টি কার্যকারী গুনাগুন ও উপকারিতা।

পেজ সূচিপত্রঃ কাঁচা হলুদের ১৫টি কার্যকরী গুনাগুন ও উপকারিতা

কাঁচা হলুদে রক্ত পরিষ্কার হয়

কাঁচা হলুদ খেলে রক্ত পরিষ্কার হয়। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত কাঁচা হলুদ খাওয়া শুরু করলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াই এবং রক্তকণিকা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই আমাদের অবশ্যই বেশি বেশি কাঁচা হলুদ খাওয়া প্রয়োজন। কেননা আমাদের রক্ত পরিষ্কার থাকলে রক্তের ইনফেকশন থেকে রেহাই পাওয়া যাবে। গবেষকদের মতে, সকালে কাঁচা হলুদ খাওয়ার অভ্যাস করা উচিত।

শুধু তাই নয় কাঁচা হলুদ খেলে কিডনিও ভালো থাকে । আপনি মধুর সাথে ও কাঁচা হলুদ বা গুঁড়ো হলুদ মিস করে খেতে পারেন। মধু ও হলুদের মিশ্রণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। মধু যেমন উপকারী কাঁচা হলুদ ও তেমন উপকারি। এ দুইটিতেই রয়েছে অ্যান্টি- ইনফ্লেমেটরি উপাদান।

লিভার টনিক হিসাবে কাজ করে

 লিভারকে চাঙ্গা এবং কর্মক্ষন রাখতে হলুদের কোন বিকল্প হয় না বললেই চলে। কারন এর মধ্যে থাকা কারকিউমিন নামক উপাদানটি লিভারের কর্মক্ষমতা এতটা বাড়িয়ে দেয় যে যে কোন ধরনের লিভারের রোগই ধারে কাছে আসতে পারে না। এমনকি ফ্যাটি লিভারের মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমে। 

আরো পড়ুনঃপায়ের গোড়ালি ফাটার কারন ও প্রতিকার

শুধু তাই নয়, হলুদে উপস্থিত বেশ কিছু উপকারী উপাদান লিভারে জমে থাকা বেশ কিছু উপকারী উপাদান লিভারে জমে থাকা বর্জ্য পদার্থ বের করে দিতে বিশেষ ভূমিকা নেই। লিভারের কোন ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়।

মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়

নিয়মিত কাঁচা হলুদ খেলে মস্তিষ্কের  ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। বিশেষজ্ঞদের মতে রোজ সকালে কাঁচা হলুদ খেলে মস্তিষ্কের বেশ কিছু সমস্যা দূর হয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের মস্তিষ্কের ও বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় তাই এই সমস্যার সমাধান পেতে হলে রোজ সকালে আমাদের কাঁচা হলুদ খেতে হবে। 

কাঁচা হলুদ আমাদের নানাবিদ সমস্যা দূর করে আমাদের ব্রেন কে সতেজ রাখতে সাহায্য করে। তাই সুস্থ মস্তিষ্কের জন্য অবশ্যই আমাদের কাঁচা হলুদ খাওয়া জরুরি।কাঁচা হলুদ মাথা ব্যাথা থেকে শুরু করে শরীরের বিশেষ অঙ্গ প্রতঙ্গের নানাবিদ রোগের হাত থেকে বাছাই।তার মধ্যে মস্তিষ্ককে ফ্রেশ রাখে।

কাঁচা হলুদ ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়

নিয়মিত হলুদ মেশানো দুধ খেলে ত্বকের অন্তরে থাকা টক্সিক উপাদান বেরিয়ে যায়। সেই সঙ্গে কোলাজেনের উপাদান বেড়ে যায়।ফলে ত্বক এত মাথায় উজ্জ্বল হয় এবং প্রাণোচ্ছল হয়ে ওঠে যে বলি রেখা কমাতে শুরু করে। সেই সঙ্গে ব্রণ, একমি এবং কালো ছোপের মত সমস্যা কমতে শুরু করে।

এক কথায় শীতকালেও যদি ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখতে চান, তাহলে আজ থেকেই হলুদ খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে। প্রসঙ্গত বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে অ্যাকজিমার মত ত্বকের রোগের চিকিৎসাতেও হলদি দুধ বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

কাঁচা হলুদ ত্বক ফর্সা ও লাবণ্যময় করে তুলে।তাই রাতে ঘুমানোর আগে দুধের সাথে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে খেতে পারেন। কাঁচা হলুদ মিশিয়ে খেলে আপনার রঙ ধীরে ধীরে উজ্জ্বল হতে শুরু করবে।

সর্দি কাশি কমাতে সাহায্য করে

সর্দি কাশি হওয়ার আশঙ্কা কমাতে সাহায্য করে কাঁচা হলুদ। উপস্থিত এন্টিভাইরাস এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল প্রপার্টিজ একদিকে নানাবিধ সংক্রমনের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমায়, তেমনি এর মধ্যে থাকা অ্যান্টি- ইনফ্লেমেটরি প্রপারটিজ রেসিপিরেটরি ট্রাক শরীরের ইনফেকশান ,সর্দি ,ঠাণ্ডা কমাতে  ভীষণ উপকারি।

আর এই কারণেই তো বছরের এই একটা সময় বাচ্চাদের নিয়মিত হলুদ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে, বিশেষত রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে।নিয়মিত কাঁচা হলুদ খাওয়ালে বাচ্চাদের মস্তিস্ক ভালো থাকে। বাচ্চাদের কাঁচা হলুদ যেভাবে খাওয়াবেন? সামান্য পরিমান কাঁচা হলুদ রস করে নিবেন দিয়ে মধুর সাথে মিস করে খাওয়াবেন।নিয়মিত খাওয়ালে বাচ্চারা ঘন ঘন  অসুস্থ হবেনা।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াই

 কাঁচা হলুদে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে তুলে। শীতকালে আমরা এত অসুস্থ হয়ে পড়ি কেন জানেন? নানা কারণে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে। তাইতো নানা রোগ ঘাড়ে চেপে বসে। এ কারণেই তো নিয়মিত হলুদ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা ।  

আসলে এই প্রাণী আসলে এই প্রাণীটিতে উপস্থিত একাধিক উপকারী উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরো অনেক শক্তিশালী করে তোলে। ফলে কোন রোগের ধারে কাছে ঘেষতে পারে না।

কাঁচা হলুদ মাথার যন্ত্রণা কমায়

এবার থেকে মাথা যন্ত্রণা হলে এর কাঁচা হলুদ মেশানো দুধ খেয়ে নেবেন। দেখবেন হলুদ মেশানো দুধ হলুদ মেশানো দুধ খেলে মাথার যন্ত্রণা অনেকটাই কমে যাবে কারণ হলুদের থাকা কার কেউ মিন এবং এন্টি ইনফ্লেমে স্টরি উপাদান শরীরের ভেতরের যন্ত্রণা কমায়। ফলের মাথা যন্ত্রণা কমাতে সময় লাগে না। 

আরো পড়ুনঃবাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম 

প্রসঙ্গত, শুধু মাথার যন্ত্রণা নয়, যে কোন ধরনের যন্ত্রণা কমাতেই এই কাঁচা হলুদ বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর যেমনটা আপনাদের সবারই জানা আছে যে শীতকালে চোট কিংবা আঘাত লাগার আশঙ্কা বাড়ে। তাই এই সময় হলো দুধের সঙ্গে বন্ধুত্ব করা মাস্ট।

কাঁচা হলুদ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে

কাঁচা হলুদ নিয়মিত খেলে অবশ্যই আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে। কাঁচা হলুদ খেলে পেট পরিস্কার থাকে।তাই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। হলুদের ব্যবহার প্রাচীন কাল থেকেই চলে আসছে। শুধু আমাদের দেশে নাহ বিদেশেও এই হলুদের প্রচলন রয়েছে।
কাঁচা-হলুদের-১৫টি-কার্যকারী-গুনাগুন-ও-উপকারিতা

প্রাচীন কালে যখন উন্নত চিকিৎসা ছিলনা তখন কাঁচা হলুদ খেয়েই মানুষ সুস্থ থেকেছে। কাঁচা হলুদ আপনার পেটের চর্বি কমাতেও সাহায্য করে। কাঁচা হলুদ আপনার শরীরকে মজবুত রাখে এবং কঠিন রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।

ক্যান্সার দূর করতে সাহায্য করে

কাঁচা হলুদের অনেক গুনের মধ্যে অন্যতম গুন হোলো এটি ক্যান্সারের মতো রোগ সাড়াতে পারে। রোজ সকালে খালি পেটে একটুকরো কাঁচা হলুদ খেলে ক্যান্সারের মতো মরন ব্যাধির ঝুঁকি কমে যায় অনেকটাই। তাই বলতেই পারি কাঁচা হলুদের অনেক গুনাগুন যার মধ্যে  অন্যতম গুন হোলো ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি ও সারাতে ্পারা । 

যদি রোজ সকালে খালি পেটে খাওয়া যায় একটু টুকরো কাঁচা হলুদ তবে শুধু ক্যান্সার নয় কাঁচা হলুদ নিয়মিত খেলে হার্ট ও ভালো থাকে। কাঁচা হলুদ চিবিয়েও খেতে পারেন আবার  কোন ফলের রসের সাথে মিস করেও খেতে পারেন।

কাঁচা হলুদ হজম ক্ষমতা শক্তি বাড়ায়

কাঁচা হলুদ হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়। একাধিক স্টাডিতে দেখা গেছে নিয়মিত হলুদ খাওয়া শুরু করলে হজমে সহায়ক পাঠক রসের ক্ষরণ বেড়ে যায়। আশঙ্কা যেমন কমে, সেই সঙ্গে গ্যাস অম্বল এবং এসিড ফ্লাক্স এর মত সমস্যা কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত গ্যাস্ট্রে নোটেস্ট ইনফেকশন কমাতে এই হলুদ পানিয় বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

তাই অনায়াসে বলা যায় কাঁচা হলুদ আমাদের হজম ক্ষমতা শক্তি বাড়ায়। কাঁচা হলুদ সকালে খালি পেটে খাবেন এবং রাতে ঘুমানোর আগে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। অবশ্যই পরিমানে একদিনে বেশি খেয়ে নিবেন নাহ। নাহলে উপকারের পরিবর্তে ক্ষতি পারে।

কাঁচা হলুদে বয়সের ছাপ কমায়

কাঁচা হলুদ বয়সের ছাপ কমায়।কিভাবে জানেন? কাঁচা হলুদ পেস্ট করে নিয়মিত মুখে মাখলে মুখে ব্রনের দাগ দুর করে ,এবং এর পাশাপাশি বয়সের ছাপ কমাতেও সাহায্য করে। পার্লার না গিয়ে বাসায় আমরা কাঁচা হলুদ মেখে উজ্জ্বল ও লাবণ্যময় স্কিন পেতে পারি। 

বয়সের ছাপ কমাতে কাঁচা হলুদ খুব খুব গুরুত্বপূর্ণ। শুধু তাই নয় আমাদের বিয়ের অনুষ্ঠানে কাঁচা হলুদ ছাড়া চলেনা বলতে গেলে।কেননা বর ,কনে উভয়কেই কাঁচা হলুদ মাখানো হয়।তাই আমাদের বয়সের ছাপ কমাতে বলেন আর সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে বলেন কাঁচা হলুদের গুরুত্ব অপরিসীম।

কাঁচা হলুদ পিরিয়ডের কষ্ট কমায়

মাসের এই বিশেষ সময় নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়, যা কোন কোন সময় এতটাই কষ্টকর হয় যে সহ্যের বাইরে চলে যায়। এমন পরিস্থিতিতে যদি অল্প করে হলুদ খেয়ে নেয়া যায়, তাহলে কিন্তু দারুণ উপকার মিলে। কারণে প্রাকৃতিক উপাদানটিতে উপস্থিত আছে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা পিরিয়ড সংক্রান্ত কষ্ট কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

কাঁচা হলুদ হাড়ের ক্ষয় রোধ করে

কাঁচা হলুদের প্রধান উপাদান কারকিউমিন যা হাড়ের ক্ষয় দূর করে।কাঁচা হলুদে রয়েছে অনেক গুন।তার মধ্যে অন্যতম হোলও হাড়ের ক্ষয় দূর করা বা রোধ করা।কাঁচা হলুদ আপনার শরীরকে শক্তিশালী করে ও হাড় মজবুত রাখতে সহায়তা করে। তাই অবশ্যই আমাদের নিয়মিত কাঁচা হলুদ খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। তাই বলে গুড়া হলুদ খাওয়া যাবেনা, কারণগুলা হলুদে অনেক ভেজাল থাকে যেটা আমাদের শরীরের ক্ষতি করতে পারে।


তাই আমাদের চেষ্টা করতে হবে সকালে কিংবা রাত্রে কাঁচা হলুদ চিবিয়ে খাওয়ার। চিবিয়ে খেতে না পারলে কোন ফলের রসের সাথে মিস করে খেতে পারেন অথবা কাঁচা হলুদ আপনি মধুর সাথে  মিস করে খেতে পারেন।মধু যেমন খুব উপকারী আমাদের শরীরের জন্য অনুরূপ কাঁচা হলুদ ও খুব উপকারী আমাদের শরীরের জন্য।

হলুদে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট

কাঁচা-হলুদের-১৫টি-কার্যকারী-গুনাগুন-ও-উপকারিতা

হলুদের মধ্যে কারকিউমিন নামক একটি প্রাকৃতিক  অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যা মুক্ত রেডিকেলগুলি নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে এবং স্বাস্থ্যকর স্বাভাবিক ক্ষতি গুলি প্রতিরোধ করে। কাঁচা হলুদ অনেক গুনে ভরপুর বিশেষ করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সুস্থ থাকতে সহায়তা করে।যেমন কাঁচা হলুদে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ উপকারি।

কোলেস্টরল কমাতে সাহায্য করে

কাঁচা হলুদ রক্তের কোলেস্টরল কমাতে সাহায্য করে।প্রতিদিন খালি পেটে অল্প পরিমান কাঁচা হলুদ চিবিয়ে খেলে আপনার রক্তে বেড়ে উঠা কোলেস্টরল কমাবে এবং অন্যান্য বড় বড় রোগের হাত থেকে বাঁচাবে। কেননা কাঁচা হলুদে আছে অ্যান্টিসেপটিক, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও কারকিউমিন এর উপাদান। এই কারকিউমিন উপাদান  একাই ১০০টিরও বেশি রোগ সাড়াতে পারে।

বেশিরভাগ হলুদে প্রায় ২ থেকে ৮ শতাংশ প্রতিনিধিত্বকারী কারকিউমিন হলুদকে তার স্বতন্ত্র রং এবংস্বাদ দেই। তাই আমরা বলতে পারি রক্তে যে পরিমাণ কোলেস্টেরল বাড়ে কাঁচা হলুদ খেলে তা অবশ্যই কমাতে সাহায্য করে ।তাই দৈনন্দিন জীবনে কাঁচা হলুদ আমাদের ব্যাপক কল্যাণ সাধন করে।

উপসংহার

কাঁচা হলুদের মধ্যে অনেক গুনাগুন বিদ্যমান। সুস্থ থাকার জন্য অবশ্যই আমাদের কাঁচা হলুদ খাওয়া প্রয়োজন। কাঁচা হলুদে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার পটাশিয়াম ভিটামিন বি ৬ ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন সি থাকে ওকারগিউমেন্ট নামক রাসায়নিক থাকে যা বিভিন্ন রোগের হাত থেকে আমাদের বাঁচায়। সকালে ঘুম থেকে উঠে কাঁচা হলুদ খেলে যে ত্বকের উজ্জ্বল বাড়ে খাবার ঠিকমতো হজম করে এসব কথা তো আমরা বহুদিন ধরেই জানি।

এনজাইমার, কোলেস্টেরল , হার্ট , এজমা, ক্যান্সার, ডায়াবেটিকস  মস্তিষ্কের মতো রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য কর। হলুদে। থাকা কারকিউমিন লোহিত রক্তকণিকাকে রক্ষা করে। কাঁচা হলুদ আমাদের ইউনিটি বাড়াই ও সর্দি কাশি কমাতে সাহায্য করে। হলুদে থাকা কারকিউমিন এন্টি ডায়াবেটিকস এজেন্ট হিসেবে কাজ করে ,ও রক্তে শকরার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url